স্বাধীনতা পর্ব


                       ✍️অগ্রদীপ দত্ত

ভারতবাসীর গর্ব মাতৃভূমির স্বাধীনতা দিবসকে নিয়ে,
পরাধীনতা হতে ভারতবাসী নিয়েছে স্বাধীনতা ছিনিয়ে।
ব্রিটিশ শাসনে সহ্য করতো ব্যভিচার অত্যাচার,
চলতো শুধু ভারত বিরোধী যতসব কারবার।
লুটেপুটে নিয়ে গেল ভারতের যত সব ধন,
হিন্দু মুসলমান বিরোধে লর্ড কার্জনের উস্কানি,
রবী ঠাকুর জানতো এতে ভারতবাসীর ঐকে হানী।
সম্প্রিতীর জন্য হিন্দু মুসলমানে করায় রাখি বন্ধন,
বুঝিয়ে দেয় হিন্দু মুসলমান একে অপরের স্পন্দন।
ক্ষুদিরাম ভগৎসিং হাসিমুখে অন্তিম বিদায় নিল ,
বিট্রিশ বিদ্রোহের নতুন এক আলোড়ন তুলে গেল।
স্বাধীনতা লাভে নেতাজি গান্ধীজী প্রমুখ বীর সন্তানের আগমন,
দেশপ্রেমিকের কন্ঠে বাজে ভারত মোদের 'তন মন জন গন'।
দেশপ্রেমে মাতোয়ারা ব্রিটিশ বিরোধী দেশ প্রেমিক,
ভারত স্বাধীনে ছুটে আসে নানা প্রান্তের নাগরিক।
বীর সন্তানরা করছে ভারত মাতাকে শ্রাদ্ধা ভক্তি,
জাতী ধর্ম বর্ন সকলের ভূমিকায় ভারত বিট্রিশ মুক্তি।
পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ ছিল ভারত মায়ের সন্তান,
কত বীর সন্তান স্বাধীনতা খারিতে দিয়েছে প্রাণ,
কোনক্রমে ব্যর্থ যায়নি দেশপ্রেমিকের আত্ম বলিদান।
দুশো বছরের দুষ্কৃতি,অন্যায়,অত্যাচার বলে শেষ কী হয়?
মনে রেখো স্বাধীনতা প্রাপ্তী মানে প্রত্যেক ভারতবাসীর জয়।
পনের আগস্ট উনিশ শতকের সাতচল্লিশ দশকের ঐ দিন,
দুশো বছরের পরাধীনতা থেকে হয়েছে  ভারত স্বাধীন,
স্বাধীনতা সংগ্রামীদের কাছে মোদের অসংখ্যা ঋন ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ