সুচিত্রা দাস ✍️
সূর্য জ্বলছে ধিকিধিকি গহ্বরে ক্ষতের নক্ষত্রের বসত ভিটা।
বছরের পর বছর কাটে ঘষামাজায় সন্ধ্যেটা নিকষকালো রাত্রি নামায়।
অভিমন্যুর বৃত্তস্থরা কখনো কখনো আশ্বিন মুখি হয় ; কেউ চিলেকোঠায় নিমজ্জিত অবসাদে মাথা চেপে ধরে
তেলচিটে বিছানায় স্বপ্ন দেখে রাজসিংহাসনের।
একাদশীর বাঁকা চাঁদ মুচকি হাসে, স্বপ্নের মহীরুহ পুড়ছে তোমার আমার,পৃথিবীর বৃত্তটা ডিম্বাণুর জন্ম দেয় আমাজনের অক্সিজেনে।
আধোয়া পা দুটো মালকোচা ধুতির আড়ালে লাথি মারে নিকষকালো রাত্রিটা তখন ভয়ংকর।
চমৎকার সেই দৃশ্য জুড়ে বেলোয়াড়ি ফোয়ারার ফানুস উড়ে বহুতলের ছাদে।
মাটির বিয়োগ ব্যথায় আকাশ একঢোক জল গিলে।
ধর্ম বর্ণ কোথায় গীতা ভাগবদ, মহাভারতের শকুনির কলা কৌশল নদীর কলকল স্রোতে বয়ে যায় কতশত ডিম্বাণু ; দুর্যোগের ঘনকালো ছায়া বৃত্ত ঘিরে ধরে আধ্যাত্মিক যোগ খুঁজে গরীবের দল।
কখনো বা সধবারা বৈষ্ণবী হয়ে উঠোন পেরিয়ে শিথিল করে দেবে বুকের ইতিহাস।
আর যাই ঘটুক সভ্যতার বাউন্ডুলে হৃদয় তপ্ত মহাকালের গহ্বরে গোত্র বিসর্জন দিয়ে পড়বে হয়ত সাদা থান।
0 মন্তব্যসমূহ